আমরাই পারি, বদল আনতে – NSS-এর হাত ধরে সমাজের পথে।

আজ ০৯ই মে, ২০২৫, আনন্দনগর হাই স্কুলের NSS ইউনিটের বার্ষিক বিশেষ শিবিরের চতুর্থ দিন উদযাপিত হল নানা কর্মসূচির মাধ্যমে, যা সমাজসেবার এক জীবন্ত উদাহরণ হয়ে উঠল।দিনটির সূচনা হয় বাল্যবিবাহ বিরোধী সচেতনতা র‍্যালি দিয়ে। স্লোগান, পোস্টার ও দৃঢ় বার্তার মাধ্যমে NSS স্বেচ্ছাসেবকরা সমাজে বাল্যবিবাহের ক্ষতিকর দিকগুলি তুলে ধরেন এবং একটি নিরাপদ শৈশব গঠনের বার্তা প্রচার করেন। গ্রামজুড়ে সচেতনতার ছাপ রেখে আসে এই র‍্যালি।এরপর আয়োজন করা হয় শিশুদের মধ্যে পুষ্টিকর খাদ্য সামগ্রী বিতরণ। এই উদ্যোগের মাধ্যমে শিশুদের সুস্থ ও পুষ্টিকর ভবিষ্যতের বার্তা দেওয়া হয়। শিশুদের মুখে ফুটে ওঠা হাসিই ছিল দিনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।বিদ্যালয়ের সম্মানীয় শিক্ষকবৃন্দ ও NSS স্বেচ্ছাসেবকরা সক্রিয়ভাবে প্রত্যেকটি কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন। তাঁদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টাই পুরো দিনের কার্যক্রমকে সফল করে তোলে।দিনটির সমস্ত কর্মসূচি সুচারুভাবে পরিচালনা করেন NSS ইউনিটের সম্মানীয় প্রোগ্রাম অফিসার শ্রী সমীর দেবনাথ। তিনি অতিথি সম্পদ ব্যক্তিকে আন্তরিকভাবে স্বাগত জানান এবং দিনের প্রতিটি কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে সম্পাদিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।এই দিনটি শুধুমাত্র এক দিনের অনুষ্ঠান নয়—এটি ছিল এক সচেতন ও সহানুভূতিশীল সমাজ গঠনের পথে NSS-এর দৃঢ় পদক্ষেপ।

2 thoughts on “আমরাই পারি, বদল আনতে – NSS-এর হাত ধরে সমাজের পথে।

  1. NSS-এর এই উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয়। বাল্যবিবাহ বিরোধী সচেতনতা র‍্যালি এবং শিশুদের পুষ্টিকর খাদ্য বিতরণের মতো কর্মসূচি সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। শিক্ষক ও স্বেচ্ছাসেবকদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোই সবচেয়ে বড় সাফল্য। তবে, এই ধরনের উদ্যোগ কি নিয়মিতভাবে চালানো সম্ভব? সমাজের অন্যান্য সমস্যা নিয়েও কি NSS এভাবে কাজ করতে পারে? এই কর্মসূচিগুলোকে আরও বড় পরিসরে নেওয়ার জন্য কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে?

  2. এই উদ্যোগটি সত্যিই প্রশংসার যোগ্য। বাল্যবিবাহের বিরুদ্ধে সচেতনতা তৈরি এবং শিশুদের পুষ্টিকর খাদ্য বিতরণের মতো কর্মসূচি সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে পারে। শিক্ষক ও স্বেচ্ছাসেবকদের প্রচেষ্টা সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক। শিশুদের মুখে হাসি ফোটানোই সবচেয়ে বড় সাফল্য। তবে, এই ধরনের উদ্যোগ কি নিয়মিতভাবে চালানো সম্ভব? সমাজের অন্যান্য সমস্যা নিয়েও কি NSS এভাবে কাজ করতে পারে? এই কর্মসূচিগুলোকে আরও বড় পরিসরে নেওয়ার জন্য কী পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *