কমলপুর শহরের পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের কমলপুর শাখার পাশে অবস্থিত একটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রকে ঘিরে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। কেন্দ্রের সংলগ্ন ফ্লাওয়ারস কর্নার নামে একটি পুরোনো বেসরকারি নার্সারি স্কুল রয়েছে, যা দীর্ঘদিন ধরে সরকারি জমিতে গড়ে উঠলেও এ নিয়ে আগে কোনো আপত্তি তোলা হয়নি। তবে এবার স্কুলের কর্ণধার অনুমতি ছাড়াই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের সামনের অংশে একটি ঘর নির্মাণ করেছেন এবং এখন পাকা দেয়াল তুলছেন, যা নিয়ে বিতর্ক দেখা দিয়েছে।
অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত দিদিমনি অভিযোগ করেছেন, নার্সারি স্কুলের টিনের ছাউনি থেকে পানি সরাসরি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ভেতরে পড়ছে, যা শিশুদের জন্য সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি একাধিকবার স্কুল কর্তৃপক্ষকে দুই টিনের ছাউনির মাঝে একটি কোন লাগানোর অনুরোধ করলেও, কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এখন নতুন করে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের জমি দখল করে পাকা দেয়াল নির্মাণের চেষ্টা চলছে, যা আরও উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রশ্ন উঠছে, সরকারি জমিতে কীভাবে অনুমতি ছাড়া নির্মাণকাজ চলছে? প্রশাসন কি এ বিষয়ে অবগত? যদি অবগত হয়, তবে এখনো পর্যন্ত কেন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি?
স্থানীয়দের মধ্যে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকেই প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। সরকারি জমিতে অবৈধ নির্মাণ রোধ করতে প্রশাসনের দ্রুত হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
এখন দেখার বিষয়, প্রশাসন এ নিয়ে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করে এবং অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়।

কমলপুরে সরকারি জমি দখলের অভিযোগ, প্রশ্নের মুখে প্রশাসন!কমলপুর শহরের পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাংকের কমলপুর শাখার পাশে অবস্থিত একটি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রকে ঘিরে জমি দখলের অভিযোগ উঠেছে। কেন্দ্রের সংলগ্ন ফ্লাওয়ারস কর্নার নামে একটি পুরোনো বেসরকারি নার্সারি স্কুল রয়েছে, যা দীর্ঘদিন ধরে সরকারি জমিতে গড়ে উঠলেও এ নিয়ে আগে কোনো আপত্তি তোলা হয়নি। তবে এবার স্কুলের কর্ণধার অনুমতি ছাড়াই অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের সামনের অংশে একটি ঘর নির্মাণ করেছেন এবং এখন পাকা দেয়াল তুলছেন, যা নিয়ে বিতর্ক দেখা দিয়েছে।অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত দিদিমনি অভিযোগ করেছেন, নার্সারি স্কুলের টিনের ছাউনি থেকে পানি সরাসরি অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের ভেতরে পড়ছে, যা শিশুদের জন্য সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি একাধিকবার স্কুল কর্তৃপক্ষকে দুই টিনের ছাউনির মাঝে একটি কোন লাগানোর অনুরোধ করলেও, কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। এখন নতুন করে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের জমি দখল করে পাকা দেয়াল নির্মাণের চেষ্টা চলছে, যা আরও উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।প্রশ্ন উঠছে, সরকারি জমিতে কীভাবে অনুমতি ছাড়া নির্মাণকাজ চলছে? প্রশাসন কি এ বিষয়ে অবগত? যদি অবগত হয়, তবে এখনো পর্যন্ত কেন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি?স্থানীয়দের মধ্যে এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকেই প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন। সরকারি জমিতে অবৈধ নির্মাণ রোধ করতে প্রশাসনের দ্রুত হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।এখন দেখার বিষয়, প্রশাসন এ নিয়ে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করে এবং অবৈধ দখলদারদের বিরুদ্ধে কী ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়।