ভারতের বেসামরিক বিমান চলাচল নিরাপত্তা নিয়ে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। দেশের গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দরগুলিতে গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং পরিষেবা প্রদানকারী তুরস্কের সংস্থা সেলেবি অ্যাভিয়েশন-এর নিরাপত্তা ছাড়পত্র সম্পূর্ণরূপে বাতিল করা হয়েছে।সূত্র অনুযায়ী, জাতীয় নিরাপত্তা এবং কৌশলগত দিক বিবেচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সংস্থা ও গোয়েন্দা মহলের তরফে সেলেবি অ্যাভিয়েশনের কার্যকলাপ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছিল।সেলেবি অ্যাভিয়েশন ভারতের একাধিক বড় বিমানবন্দরে, যেমন দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাই, ও কলকাতায় গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং এবং কার্গো পরিষেবা দিয়ে আসছিল। নিরাপত্তা ছাড়পত্র বাতিল হওয়ায় এই সংস্থাকে আর ভারতের মাটিতে এই পরিষেবা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে না।বিশেষজ্ঞদের মতে, এই সিদ্ধান্ত শুধু নিরাপত্তার প্রশ্নে নয়, স্বদেশী সংস্থাগুলিকে উৎসাহিত করাও অন্যতম উদ্দেশ্য। সরকার আগেই “মেক ইন ইন্ডিয়া” এবং “আত্মনির্ভর ভারত” প্রচারকে জোরদার করেছিল।প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকরা বলছেন, বিশ্বজুড়ে ভূ-রাজনৈতিক টানাপোড়েনের প্রেক্ষাপটে এই সিদ্ধান্ত অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তুরস্কের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের জটিলতা এবং ওই দেশের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক অবস্থানের কারণে এমন সিদ্ধান্ত গ্রহণ সম্ভবত সময়ের দাবি ছিল।সরকারি তরফে বলা হয়েছে, দেশের নিরাপত্তা, বিমানবন্দরের সুরক্ষা এবং আন্তর্জাতিক বিমান চলাচলের সার্বিক ঝুঁকি মূল্যায়নের পরেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
দেশবিরোধী দূর হোক

ভারত সরকারের এই সিদ্ধান্ত নিঃসন্দেহে দেশের নিরাপত্তা ও স্বার্থ রক্ষায় একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। সেলেবি অ্যাভিয়েশনের কার্যকলাপ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছিল, এবং এই সিদ্ধান্তে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। সরকারের “মেক ইন ইন্ডিয়া” ও “আত্মনির্ভর ভারত” প্রচারণা এই সিদ্ধান্তকে আরও জোরদার করেছে বলে মনে হচ্ছে। তবে, এই পদক্ষেপে শুধু নিরাপত্তাই নয়, দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলিকে উন্নীত করার বিষয়টিও লক্ষণীয়। তুরস্কের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের জটিলতা এই সিদ্ধান্তকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলেছে। এর ফলে বিমানবন্দরের সার্বিক নিরাপত্তা ও কার্যক্রমে কী ধরনের প্রভাব পড়বে, তা জানতে আগ্রহী। এই সিদ্ধান্তের ফলে কি দেশীয় গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সংস্থাগুলির উপর চাপ বাড়বে?
ভারত সরকারের এই সিদ্ধান্ত সত্যিই প্রশংসনীয়। দেশের নিরাপত্তা ও স্বার্থ রক্ষায় এমন পদক্ষেপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সেলেবি অ্যাভিয়েশনের কার্যকলাপ নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করা হয়েছিল, এবং এই সিদ্ধান্তে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। সরকারের “মেক ইন ইন্ডিয়া” ও “আত্মনির্ভর ভারত” প্রচারণা এই সিদ্ধান্তকে আরও জোরদার করেছে বলে মনে হচ্ছে। তবে, এই পদক্ষেপে শুধু নিরাপত্তাই নয়, দেশীয় প্রতিষ্ঠানগুলিকে উন্নীত করার বিষয়টিও লক্ষণীয়। তুরস্কের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের জটিলতা এই সিদ্ধান্তকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলেছে। এর ফলে বিমানবন্দরের সার্বিক নিরাপত্তা ও কার্যক্রমে কী ধরনের প্রভাব পড়বে, তা জানতে আগ্রহী। এই সিদ্ধান্তের ফলে কি দেশীয় গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং সংস্থাগুলির উপর চাপ বাড়বে?