বাংলাদেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সরকারবিরোধী আন্দোলনে সহিংস দমন-পীড়নে সহস্রাধিক মানুষের মৃত্যু, নির্যাতন ও নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় এই অভিযোগ আনা হয়েছে।শেখ হাসিনা বর্তমানে ভারতে অবস্থান করছেন। তাঁর অনুপস্থিতিতে ট্রাইব্যুনাল তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে এবং আগামী ১৬ জুনের মধ্যে আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই মামলায় অভিযুক্ত হয়েছেন তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান ও পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন।প্রসিকিউটরদের বক্তব্য অনুযায়ী, ঘটনাগুলো ছিল “পরিকল্পিত ও রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় পরিচালিত গণহত্যা ও দমন-পীড়ন”, যা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুযায়ী মানবতাবিরোধী অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়।এই মামলার মাধ্যমে বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো কোনো প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে এই মাত্রার আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচার শুরু হলো। মামলাটিকে অনেকে রাজনৈতিক প্রতিশোধের দৃষ্টিভঙ্গি থেকেও দেখছেন, যদিও আদালত বলেছে—বিচার হবে আইন ও প্রমাণের ভিত্তিতে, প্রতিহিংসা নয়।শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও দুটি মামলা বিচারাধীন, যার মধ্যে রয়েছে গুম-খুন ও ধর্মীয় সমাবেশে সহিংসতার অভিযোগ।এই বিচার দেশের রাজনীতি, মানবাধিকার ও বিচারব্যবস্থার ভবিষ্যতের দিক নির্দেশনা নির্ধারণ করতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা
মানবতা বনাম হাসিনা

আজ ৫ই জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস। পরিবেশ দিবস উপলক্ষে আমরা সকলে ছয়টায় এক বিশেষ রেলের মাধ্যমে অনুষ্ঠ ানের অনুষ্ঠানের শেষে পরিবেশ দিবস উপলক্ষে আমরা বিদ্যালয়ের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও পালন করি।
নমস্কার আমি সুস্মিতা চৌধুরী।
মহাত্মা গান্ধী মেমোরিয়াল দ্বাদশ শ্রেণী বিদ্যালয় একজন ছাত্রী এবং স্বেচ্ছাসেবিকা।
পরিবেশ দিবসেইন আমাদের উচিত সারা বছর গাছ লাগানো এবং শুধু গাছ লাগালেই চলবে না এর জন্য আমাদেরকে করতে হবে। কারণ একটি গাছ একটি প্রাণ
আসুন আজ আমরা পরিবেশ দিবস উপলক্ষে শপথ নেই যে পরিবেশকে মুক্ত রাখার জন্য গাছ লাগাই এবং প্লাস্টিক মুক্ত ত্রিপুরা গড়ে তুলি। কারণ বিভিন্ন জায়গায় প্লাস্টিকের বর্জ্য পদার্থ ফেলার কারণে মাটির উর্বরতা শক্তি কমে যাচ্ছে। ফলে ফলে আমাদের গাছ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।