বলিউডে হঠাৎ করেই ঝড় তুলেছিল সিদ্ধার্থ চতুর্বেদী ও সারা তেন্ডুলকরের গোপন প্রেমের গুঞ্জন। কেউই সম্পর্কের কথা প্রকাশ্যে স্বীকার না করলেও, সোশ্যাল মিডিয়ার হিন্টস, পার্টি উপস্থিতি আর ফ্যানদের তীক্ষ্ণ নজর ইঙ্গিত দিচ্ছিল এক নতুন সেলিব্রিটি কাপলের আগমনের।
কিন্তু প্রেম শুরু হওয়ার কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই এলো হতাশার খবর—সিদ্ধার্থ ও সারার সম্পর্ক শেষ! ঘনিষ্ঠ সূত্র অনুযায়ী, দু’জনের পেশাগত ব্যস্ততা ও ব্যক্তিগত মতভেদ এই বিচ্ছেদের প্রধান কারণ।
একদিকে সিদ্ধার্থ তার আসন্ন প্রজেক্ট ‘ইনসাইডার’ নিয়ে প্রচণ্ড ব্যস্ত, অন্যদিকে সারা নিজেকে মিডিয়া থেকে দূরে রেখে পড়াশোনা ও মডেলিং ক্যারিয়ারে মনোযোগী। সম্পর্কটি নাকি একেবারেই প্রাথমিক পর্যায়ে ছিল, কিন্তু ব্যক্তিগত জায়গাগুলির অসঙ্গতি সেটিকে এগোতে দেয়নি।
বলিউডে সম্পর্কের ওঠানামা নতুন কিছু নয়, তবে সারা তেন্ডুলকরের মতো এক সুপারস্টার কন্যা ও সিদ্ধার্থের মতো প্রতিভাবান অভিনেতার বিচ্ছেদ—স্বভাবতই ভক্তদের মধ্যে হতাশা তৈরি করেছে।
ভবিষ্যতে আবার তারা একসাথে আসবেন কি না, সেটা সময় বলবে। তবে আপাতত, এই ‘হৃদয়ভাঙা’ খবরে প্রেমিকপ্রেমিকার গল্পে এক ইমোশনাল ইতি টানা গেল।
সিদ্ধার্থ চতুর্বেদী এবং সারা তেন্ডুলকরের গোপন প্রেমের গল্পটা সত্যিই বেশ মজার ছিল। এতো অল্প সময়ে সম্পর্কের ইতি কেন? দু’জনের পেশাগত ব্যস্ততা কি আসলেই সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য যথেষ্ট নয়? আমার মনে হয়, ব্যক্তিগত মতভেদ প্রায়ই সম্পর্কের ক্ষেত্রে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। বলিউডে এমন সম্পর্কের ওঠানামা নতুন কিছু নয়, কিন্তু এই জুটির বিচ্ছেদ ভক্তদের জন্য বেশ হতাশাজনক। ভবিষ্যতে আবার তারা যদি একসাথে আসেন, সেটা দেখতে নিঃসন্দেহে মজার হবে। আপনি কী মনে করেন, এই বিচ্ছেদের পেছনে অন্য কোনও কারণ থাকতে পারে?
Libersave কে আমাদের আঞ্চলিক গিফটকার্ড সিস্টেমে একীভূত করা হয়েছে। বিভিন্ন প্রদানকারীকে একই প্ল্যাটফর্মে সংযুক্ত করতে কত সহজ, সেটা সত্যিই বিস্ময়কর।